জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে রাজাকার সৃষ্টি করেছে
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে রাজাকার সৃষ্টি করেছে—মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা শুধু বিরোধিতা করেই থেমে থাকেনি, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপরও চালিয়েছিল নির্যাতন।
তাদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে এই অঞ্চলের বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল।
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, দেশ এগিয়েছে—কিন্তু জামায়াতে ইসলাম আজও সার্বজনীন হতে পারেনি। মানুষের সেবা করাই যেখানে মহান ধর্ম, সেখানে এ দলটি নিজের প্রতিষ্ঠানে শুধুই শিবির কর্মীদের চাকরি দেয়। সাধারণ মানুষ বা যারা ছাত্রশিবির করে না—তাদের কোনো সুযোগই থাকে না।
আজ শুক্রবার বিকেলে আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে মুরারীকাটি সার্বজনীন দুর্গা মন্দির প্রাঙ্গণে সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে নির্বাচনী উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি আরো বলেন। যারা নিজ দলের বাইরে কাউকে গ্রহণ করতে পারে না, তারা দেশ ও জনগণকে কীভাবে প্রতিনিধিত্ব করবে—এ প্রশ্ন আজ কালিগঞ্জ–আশাশুনির মানুষের মনে।
মানুষ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা চাই, তাই আগামীতে আশাশুনি ও কালিগঞ্জের ধানের শীষের গণজোয়ার দেখা গিয়েছে।
কাজী আলাউদ্দিন বলেন। আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হতে পারলে এই অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাব।
উঠান বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন আশাশুনি উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক রুহুল কুদ্দুস,
আশাশুনি উপজেলা বিএনপি
যুগ্ম আহ্বায়ক আজহারুল ইসলাম মন্টু,
আশাশুনি উপজেলা বিএনপি, সাবেক সদস্য সচিব
মশিউল হুদা তুহিন
মহিলা দলের নেত্রী ডাঃ মর্জিনা ইসলাম,
সভাপতিত্ব করেন সত্যরঞ্জন রায়, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, তুয়ারডাঙ্গা এস.এফ মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
সঞ্চালনায় ছিলেন আরিফুল ইসলাম বকুল, সাবেক সদস্য সচিব, বড়দল ইউনিয়ন বিএনপি
